চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছোট-বড় মিলে এবার প্রায় ২৩টি পশুর হাট বসেছে। তবে, ঈদ এগিয়ে আসলেও এখনো বেচাবিক্রি নেই হাটে।
স্থানীয় বা বাইরে থেকেও কোন ক্রেতা আসছেন না হাটে। বিক্রি কম হওয়ায় হতাশ বিক্রেতারা।
করোনার কারণে বাজার না থাকার বিক্রেতারা বিপদে আছেন বলে জানান মনাকা পশুহাটের ইজারাদার মোজাম্মেল হোসেন।
এদিকে, হাটে মানা হচ্ছেনা স্বাস্থ্যবিধি। ফলে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকি। চাঁপাইনবাবগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. জাহিদ নজরুল চৌধুরী জানান, জনগণকে সচেতন করার জন্য কিছু মোবাইল কোর্ট রয়েছে। তবে সচেতনতা না থাকলে করোনা সংক্রমণ বেরে যাবে বলেও জানান তিনি।
এদিকে, টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী ভূঞাপুরের গোবিন্দাসী পশুহাটে এবার ক্রেতা-বিক্রেতার উপস্থিতি খুবই কম। ক্রেতা না থাকায় বিপাকে খামারী ও মৌসুমী পশু ব্যবসায়ীরা। হাতে গোনা কয়েকজন ক্রেতা হাটে আসলেও ন্যায্য দাম না পাওয়ায় হতাশ তারা। আর ক্রেতা সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি আরও বাড়বে বলে মনে করছেন সংশিল্ষ্টরা।
হাটে এলে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখার পরামর্শ দিলেন ভূঞাপুরের ভেটেরিনারি সার্জন টিএম মহিবুর রহমান।