নওগাঁর রাণীনগরের আবাদপুকুর হাটে কঠোর বিধিনিষেধ অমান্য করে বসেছিল সা’প্তাহিক পশুর হাট। খবর পেয়ে পু’লিশ নিয়ে হাটে উপস্থিত হন উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা সুশান্ত কুমা’র মাহাতো। এ সময় ভ’য়ে গরু-ছাগল নিয়ে হাট থেকে দৌড়ে পালিয়ে যান বিক্রেতারা।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সপ্তাহের বুধবার বিকেলে একদিন করে আবাদপুকুরে পশুর হাট বসে। সেখানে নওগাঁসহ আশেপাশের কয়েকটি জে’লা থেকে প্রায় কয়েক হাজার মানুষ জমায়েত হয়। ক’রো’না সংক্রমণ রোধে বর্তমানে সারাদেশে সরকার ঘোষিত কঠোর বিধিনিষেধ চলছে।
উপজে’লার বিভিন্ন হাট-বাজারে বিধিনিষেধ অমান্যকারীদের বি’রু’দ্ধে ভ্রাম্যমাণ আ’দা’লত পরিচালনা করে জ’রিমানা করা হচ্ছে। আসন্ন কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে বুধবার বিকেলে আবাদপুকুর পশুর হাটে হাজারো মানুষের সমাগম হয়।
হাটে আসা বেশির ভাগ মানুষের মুখে মাস্ক ছিল না। স্বাস্থ্যবিধি মানার কোনো বালাই ছিল না। খবর পেয়ে বিকেলে পু’লিশ নিয়ে হাটে উপস্থিত হন ইউএনও। এ সময় ভ’য়ে গরু-ছাগল নিয়ে হাট থেকে দৌড়ে পালিয়ে যান বিক্রেতারা। এতে মুহূর্তেই হাট ফাঁকা হয়ে যায়।
উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা সুশান্ত কুমা’র মাহাতো বলেন, বিধিনিষেধের মধ্যে অন্যান্য বাজার শতভাগ স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চললেও পশুর হাট বন্ধ রাখতে হবে। নির্দেশনা অমান্য করায় আবাদপুকুর হাটের ইজারাদারকে ২০হাজার টাকা জ’রিমানা করা হয়েছে। এমন অ’ভিযান কঠোর লকডাউন চলাকালীন সময়ে অব্যাহত রাখা হবে বলেও তিনি জানান।